অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রথম মাসে নেওয়া নানা উদ্যোগ ও আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনাসহ নানা বিষয়ে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ।
যেখানে উঠে এসেছে সংবিধান সংস্করণ, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলা এবং আগামী নির্বাচনসহ নানা ইস্যু।
ডয়চে ভেলের সঙ্গে এক সাক্ষাতকারে তিনি এমন পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন কবে নাগাদ অনুষ্ঠিত হতে পারে? সেই নির্বাচনের মাধ্যমে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কতটা আশাবাদী। এমন প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেন, আমি পুরোপুরি আশাবাদী। এটা না হলে তো এই সরকারের অর্থই হবে না। নির্বাচন করতে হবে। বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন হিসেবে যেন গৃহীত হয়। তাহলে মনে করবো যে, আমাদের এই সময়টা সার্থক হয়েছে। সেটার জন্য পরিবেশ সৃষ্টি লাগে, আইন লাগে।
তিনি বলেন, সংবিধান হলে নির্বাচনি আইন, নির্বাচন কমিশন গঠন হবে। তাদের মতামত পাবো। এই সরকারের বড় জিনিস হলো সংস্কার। এই সংস্কারটা সম্পন্ন করতে হবে। এই সুযোগ আর জীবনে ফিরে আসবে না। আমাদের সব কিছু কলাপস করে গেল- এমন যেন না হয়। হঠাৎ করেই সবকিছু জিরোতে গিয়ে পৌঁছবে না। পুরাতন বাংলাদেশ ইতি। এটা নতুন বাংলাদেশ, আমরা নতুন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে জেগে উঠবো।