রোববার (৯ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টায় রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে চায়না হার্বার ইঞ্জিনিয়ার এবং বাংলাদেশের সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের মধ্যে এ চুক্তি সই হয়। প্রকল্পটি জি টু জি ভিত্তিতে বাস্তবায়ন হবে।
এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে তিন ঘণ্টারও কম সময়ে ঢাকা-সিলেটে যাতায়াত করা যাবে। চারলেনের পাশাপাশি দু’টি আলাদা সার্ভিস লেন থাকবে, যেখানে স্লো মুভিংয়ের গাড়ি চলাচল করবে। প্রকল্পের আওতায় ব্রিজ নির্মিত হবে ৭০টি।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, এ প্রকল্পে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা। চীন দ্রুতগতিতে কাজটি করবে। ২০১৮ সালের শেষ দিকে অথবা ২০১৯ সালের শুরুর দিকে সড়কটি চালু হবে বলে আশা করা যায়। চুক্তি সই অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, জাতিসংঘে সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি অর্থনীতিবিদ এম এ মোমেন, সিলেট মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক আলম খান মুক্তি, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এসএম নুনু মিয়া, আওয়ামী লগি নেতা জাবেদ সিরাজ, ছাত্রলীগ নেতা আবুল হোসেন প্রমুখ।
এ ব্যাপারে ড. মোমেন জানান, সিলেটবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি পূরণের লক্ষ্যে আজ আমরা কাজ শুরু করেছি। তিনি এ উদ্যোগ দ্রুত বাস্তবায়নে সিলেটবাসীর সহযোগিতা কামনা করেছেন।